রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানার কাজলা অক্ট্রয় মোড়ের পেট্রোল পাম্পের পেছনের গলিতে ইমারত নির্মাণ আইন লঙ্ঘন করে গড়ে ওঠা একটি সাত তলা ভবনের নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ)।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ১১টায় আরডিএ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তিনজন কর্মকর্তা সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে এই কাজ বন্ধ করেন।
জানা গেছে, ভবনটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কয়েকজন শিক্ষকের মালিকানাধীন। অভিযোগ উঠেছে, আরডিএ-এর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এবং স্থানীয় প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করে গায়ের জোরে শ্রমিক-মিস্ত্রি লাগিয়ে মঙ্গলবার সকালে ফের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়। খবর পেয়ে আরডিএ কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে কাজ বন্ধ করে দেয়।
ভবনটির বিরুদ্ধে অভিযোগকারী স্থানীয় বাসিন্দা মো. সেলিম রেজা খোকন জানান, ভবন মালিকরা দীর্ঘদিন ধরে ইমারত নির্মাণের নিয়ম-কানুন ভঙ্গ করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে গেলে তারা তাকে এবং অন্যান্য প্রতিবাদকারীদের পুলিশ ও প্রশাসনের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেন। অভিযোগকারী সেলিম রেজা বলেন, শিক্ষকরা আইনের তোয়াক্কা না করে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অবৈধভাবে ভবন তুলছেন। আমরা কথা বলতে গেলেই তারা প্রশাসনের ভয় দেখান।
আরডিএ সূত্রে জানা যায়, ভবনটি নির্মাণের ক্ষেত্রে নকশা ও সেটব্যাক আইন মানা হয়নি।
এর আগে গত মাসেও (নভেম্বর) আরডিএ থেকে ভবন মালিকদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নোটিশে উল্লেখ করা হয় , অনুমোদিত নকশার বাইরে অতিরিক্ত অংশ নির্মাণ করা হয়েছে এবং নির্মাণস্থলে বাধ্যতামূলক তথ্য বোর্ড স্থাপন করা হয়নি। সে সময়ও কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, যা অমান্য করেই আজ মঙ্গলবার ফের কাজ শুরু করা হয়েছিল।
আরডিএ-এর অথরাইজড অফিসার জানান, যথাযথ অনুমোদন ও সংশোধিত নকশা ছাড়া এই ভবনের কোনো কাজ করা যাবে না। ভবিষ্যতে আদেশ অমান্য করলে আইনানুগ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
এলাকাবাসীর দাবি, শহরের সৌন্দর্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় আরডিএ যেন এমন অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে তাদের অভিযান অব্যাহত রাখে এবং প্রভাবশালীদের চাপের মুখে নতি স্বীকার না করে।
এর আগে, আরডিএ কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য করে সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকে কাজ শুরু করেন অভিযুক্তরা। তবে বিষয়টি আরডিএ কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হলে মঙ্গলবার সকালে সরেজমিনে আরডিএ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ৩জন কর্মকর্তা উপস্থিত হয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ১১টায় আরডিএ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তিনজন কর্মকর্তা সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে এই কাজ বন্ধ করেন।
জানা গেছে, ভবনটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কয়েকজন শিক্ষকের মালিকানাধীন। অভিযোগ উঠেছে, আরডিএ-এর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এবং স্থানীয় প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করে গায়ের জোরে শ্রমিক-মিস্ত্রি লাগিয়ে মঙ্গলবার সকালে ফের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়। খবর পেয়ে আরডিএ কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে কাজ বন্ধ করে দেয়।
ভবনটির বিরুদ্ধে অভিযোগকারী স্থানীয় বাসিন্দা মো. সেলিম রেজা খোকন জানান, ভবন মালিকরা দীর্ঘদিন ধরে ইমারত নির্মাণের নিয়ম-কানুন ভঙ্গ করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে গেলে তারা তাকে এবং অন্যান্য প্রতিবাদকারীদের পুলিশ ও প্রশাসনের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেন। অভিযোগকারী সেলিম রেজা বলেন, শিক্ষকরা আইনের তোয়াক্কা না করে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অবৈধভাবে ভবন তুলছেন। আমরা কথা বলতে গেলেই তারা প্রশাসনের ভয় দেখান।
আরডিএ সূত্রে জানা যায়, ভবনটি নির্মাণের ক্ষেত্রে নকশা ও সেটব্যাক আইন মানা হয়নি।
এর আগে গত মাসেও (নভেম্বর) আরডিএ থেকে ভবন মালিকদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নোটিশে উল্লেখ করা হয় , অনুমোদিত নকশার বাইরে অতিরিক্ত অংশ নির্মাণ করা হয়েছে এবং নির্মাণস্থলে বাধ্যতামূলক তথ্য বোর্ড স্থাপন করা হয়নি। সে সময়ও কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, যা অমান্য করেই আজ মঙ্গলবার ফের কাজ শুরু করা হয়েছিল।
আরডিএ-এর অথরাইজড অফিসার জানান, যথাযথ অনুমোদন ও সংশোধিত নকশা ছাড়া এই ভবনের কোনো কাজ করা যাবে না। ভবিষ্যতে আদেশ অমান্য করলে আইনানুগ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
এলাকাবাসীর দাবি, শহরের সৌন্দর্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় আরডিএ যেন এমন অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে তাদের অভিযান অব্যাহত রাখে এবং প্রভাবশালীদের চাপের মুখে নতি স্বীকার না করে।
এর আগে, আরডিএ কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য করে সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকে কাজ শুরু করেন অভিযুক্তরা। তবে বিষয়টি আরডিএ কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হলে মঙ্গলবার সকালে সরেজমিনে আরডিএ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ৩জন কর্মকর্তা উপস্থিত হয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :